ছাত্র জীবনে অনলাইনে উপার্জন করার উপায়? সেরা ২০টি টিপিস
ছাত্র জীবনে অনলাইনে উপার্জন করার উপায় সম্পর্কে অধিকাংশ ছাত্ররা উপায় খোঁজেন। কিন্তু কিভাবে ছাত্র থাকা অবস্থায় অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করবে সঠিক টিপস সম্পর্কে জানেনা। আজকে আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে।
আপনার জানতে পারবেন যে পড়াশোনার পাশাপাশি কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসেই ইনকাম করা যায়। তাহলে চলুন, দেরি না করে কিভাবে ছাত্র জীবনে অনলাইনে মাধ্যমে ইনকাম করা যায় এবং সেরা ২০টি টিপস।
পেইজ সূচিপত্রঃ ছাত্র জীবনে অনলাইনে উপার্জন করার ২০টি টিপস
- ঘরে বসে ছাত্রদের টাকা ইনকাম করার উপায় ২০টি টিপস
- Cwork মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ইনকাম করুন
- অ্যাপসের মাধ্যমে কাজ করে টাকা ইনকাম
- বিকাশ মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে টাকা ইনকাম
- অনলাইন কোর্স তৈরি করে টাকা ইনকাম
- daraz মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা আয়
- ডিজিটাল মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করা যায়
- iFarmer(বিনিয়োগ অ্যাপস) এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করুন
- ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে টাকা ইনকাম
- অনলাইনে প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে আয় করুন
- অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা করে ইনকাম
- নগদ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করুন
- পাঠাও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা আয় করুন
- চাকরি (Kormo) মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আয়
- টাকা ইনকাম করার সেরা ২০টি টিপস ২০২৪
- গেমথন মোবাইল এফ এর মাধ্যমে ইনকাম
- অ্যাফিলিয়েট এডভারটাইজিং কি
- ছাত্রজীবনে বিজনেস ধার করিয়া ইনকাম
- ছাত্র অবস্থায় ব্যবসা চালু করে ইনকাম
- স্টুডেন্ট থাকা অবস্থায় বেবিসিটিং করে আয়
- ছাত্র জীবনে অনলাইন পত্রিকায় লিখে ইনকাম
- ছাত্র জীবনে ভিডিও এডিট করে ইনকাম
- স্টুডেন্টদের রিলেসিং করে অনলাইনে ইনকাম
- উপসংহারঃ ছাত্র জীবনে কিভাবে অনলাইনে উপার্জন করা যায়
ঘরে বসেই ছাত্রদের টাকা ইনকাম করার উপায় ২০টি টিপস
ছাত্র জীবনে পড়াশোনার পাশাপাশি টাকা উপার্জন করার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। এগুলোর মধ্য থেকে আপনার যেটি পছন্দ হবে সেটি গ্রহণ করতে পারেন। ছাত্র জীবনে টাকা ইনকাম করার উপায় বা ছাত্র জীবনে ইনকাম সম্পর্কিত তথ্যগুলো আপনাদের পড়ে উপকৃত হবেন। সেরা ২০টি টিপিস তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক ছাত্র জীবনে অনলাইনে উপার্জন করার উপায়।
টিউশনি করাঃ ছাত্র জীবনে পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম করার সবচেয়ে আদর্শ পারফেক্ট উপায় টি হলো টিউশনি করে টাকা আয় করা। আপনি চাইলে টিউশনি করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এবং আপনার কোন পড়াশোনার ক্ষতি হবে না। এই কারণেই টিউশনি করাকে ছাত্র জীবনের ইনকাম করার আদর্শ উপায় হিসেবে উল্লেখ করা হয়ে থাকেন।
কোচিং করানোঃ আপনি যদি ছাত্র অবস্থায় কোচিং করার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে আপনার জন্য এটাও একটি ভালো দিক। কেননা ছাত্র জীবন অবস্থায় পড়ালেখার পাশাপাশি কোচিং করিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ একটি মাধ্যম। দিনের অল্প কিছু সময়ে কোচিং সেন্টারে কোচিং মাধ্যমে পড়ালেখার খরচ এবং পকেট খরচ ইনকাম করতে পারবেন।
ওয়েবসাইট ব্লগিং করাঃ আপনি যদি চান তাহলে ঘরে বসেই ওয়েবসাইট ব্লগিং করার
মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন। আপনি যদি ওয়েব সাইট ব্লগিং সম্পর্কে কিছু জানেন না
তাহলে
বাংলাদেশের সেরা আইটি কোম্পানি অর্ডিনারি আইটি থেকে ব্লগিং ওয়েবসাইট সম্পর্কে
বিস্তারিত দেখতে পারবেন। এবং কোর্স করার মাধ্যমে শিখতে পারবেন।
১০০% মানিব্যাগ গ্যারান্টি সহকারে শিখানো হয়। ওয়েবসাইট ব্লগিং করার জন্য
এখানে ক্লিক করুন।
পার্ট টাইম জবঃ আপনি চাইলে ছাত্র অবস্থায় পড়ালেখার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি চাইলে দিনের কিছু অল্প সময়ে জন্য পার্ট টাইম জব করতে পারেন। এতে করে আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি অনায়াসেই তো উপার্জন করতে পারেন। এবং পাশাপাশি হাত খরচের টাকাও উপার্জন করতে পারেন।
শোরুমের সেলসম্যানঃ আপনি চাইলে যেকোনো শোরুমের সেলসম্যান জব করে অনায়াসে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডের শোরুমগুলোতে সেলসম্যান হিসেবে জব করতে পারেন। দিনের অল্প কিছু সময় ডিউটি করে শো রুমে সেলসম্যান হিসেবে ভালো এমাউন্টের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এতে করে আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়তি উপার্জনের সহায়তা করবে।
হোম টিউটরঃ আপনি যদি আগ্রহী হন তাহলে হোম টিউটর হিসেবে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পড়ানোর মাধ্যমে মোটা অংকের বেতন পাবেন। এইভাবে আপনি শিক্ষার্থীদের কে পড়ানোর মাধ্যমে অথবা একজন করতে পারেন। তাহলে আপনার পড়ালেখার পাশাপাশি বাড়তি হাত খরচ যোগানোর সহায়তা করবে।
অনলাইন টিউশনিঃ আপনি অনলাইনে টিউশনি করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এবং অনলাইনে টিউশনি করার ক্ষেত্রে আপনার কাছে ভালো একটি ডিভাইস থাকতে হবে। যেমন একটি স্মার্ট ফোন, ল্যাপটপ, বা কম্পিউটার সাথে থাকতে হবে। এবং আপনি যাদেরকে টিউশনি করাবেন তাদের স্মার্টফোন থাকলে যথেষ্ট। এইভাবে আপনি অনলাইনে টিউশনি করার মাধ্যমে ভালো উপার্জন করতে পারেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ আপনি চাইলে পড়াশোনা পাশাপাশি গ্রাফিক ডিজাইন শিখে অনলাইনের মাধ্যমে ভালো একটা এমাউন্টের অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হচ্ছে। তাই আপনি চাইলে পড়ালেখার পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
ডাটা এন্ট্রিঃ ডাটা এন্ট্রি করার মাধ্যমে পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আপনি যদি টাইপিং এর দক্ষতা থাকে তাহলে টাইপিং করার মাধ্যমে বা ডাটা এন্ট্রি করার মাধ্যমে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে প্রচুর পরিমাণে ডাটা এন্টির কাজ আছে।
ইউটিউব ভিডিও আপলোডঃ ছাত্র জীবনে ইনকাম করার অন্যতম মাধ্যম হলো ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করা। আপনি যদি চান তাহলে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও যেমন কনটেন্ট, শিক্ষামূলক, বিনোদন ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন। আপনার ভিডিও গুলো অনেক মানুষেরা একটা আগ্রহী হবে এবং মাধ্যমে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
ফেসবুক পেজঃ আপনার যদি একটি ফেসবুক পেজ থাকে এবং এর পাশাপাশি জনপ্রিয়তা থাকে তাহলে সেই পেজটি ব্যবহার করে আপনি উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট, বিজ্ঞাপন, অ্যাড, বিনোদনমূলক ভিডিও ইত্যাদি। ফেসবুক পেজ বরাবর ইউটিউব এর মতনই। পেইজে ভিডিও আপলোড করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং করাঃ ছাত্র অবস্থায় পড়ালেখার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে বর্তমানে ইনকাম করাটা একটাই সহজ। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে যেকোনো একটি বিষয়ে পারদর্শিতা থাকতে হবে। এবং অনলাইন ভিত্তিক লেন্সিং মার্কেটপ্লেসে থেকে কাজ সংগ্রহ করতে হবে। এইভাবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
ফটোগ্রাফি করাঃ ফটোগ্রাফি করা আপনার যদি নেশা হয় তাহলে ফটোগ্রাফি বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফটোগ্রাফি করে ইনকাম করতে পারবেন। ছাত্র জীবনে এমন তো অবস্থায় পড়াশোনার পাশাপাশি যাবতীয় খরচ সহায়তা করবে। তাই আপনি চাইলে ফটোগ্রাফি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
কনটেন্ট রাইটিংঃ কনটেন্ট রাইটিং করতে হলে আপনাকে লেখালেখির পারদর্শিতা থাকতে হবে। বিভিন্ন ব্লগিং ওয়েবসাইটে কনটেন্ট রাইটিং হিসেবে কাজ করে মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এবং দেশি-বিদেশি বিভিন্ন এজেন্সির আছে তারা কনটেন্ট রাইটিং দেরকে চাকরি দিয়ে থাকেন। আপনি কনটেন্ট রাইটিং করে ছাত্র জীবনে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।
রাইট শেয়ারিংঃ আপনার যদি একটি বাইক বা (কার) থেকে থাকে তাহলে আপনি সেটির মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এটিও অনলাইনে ইনকাম করা মাধ্যম। রাইট শেয়ারিং এর জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে। সে ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত হয়ে রাইট শেয়ারিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
ডেলিভারি ম্যানঃ ডেলিভারি ম্যান হিসেবে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করতে পারেন। এমন ফুডপান্ডা, দারাজ, অ্যামাজন, ইত্যাদি রকমের কোম্পানি রয়েছে সেগুলোতে যোগদান করতে পারেন। এই কোম্পানিগুলো ডেলিভারি ম্যান হিসেবে চাকরি নিয়োগ দিয়ে থাকেন। আপনি চাইলে পড়ালেখার পাশাপাশি ডেলিভারি ম্যান এর চাকরি করে আয় করতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশি অ্যাপ দিয়ে প্রতি মাসে ১৫/২০ হাজাড় টাকা
Cwork মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করুন
Cwork মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। Cwork মূলত বাংলাদেশী মাইক্রো -জব সাইট। Cwork অ্যাপটি হল অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ। আপনি চাইলে Cwork অ্যাপে টাকা ইনভেস্ট করার মাধ্যমে আয় করতে পারেন। তাহলে চলুন Cwork অ্যাপের মাধ্যমে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় বিস্তারিত জানবো। ছাত্র জীবনে অনলাইনে উপার্জন করার উপায়
Cwork মোবাইল অ্যাপ টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথমত আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে একটি ইন্সটল করে নিতে হবে। অ্যাপটিতে হোম পেজে যে আবেদন করার জন্য সকল তথ্য দিয়ে লগইন করবেন। সেখান থেকে আপনি একটি ট্যাব খুজে নেবেন। আপনি চাইলে ব্লক লিখতে পারেন, সংবাদ, জরিপ করতে পারবেন, এবং লিড জেনারেট করতে পারবেন।
Cwork মোবাইল অ্যাপটি বিভিন্ন সাইটের এবং অনলাইন নিউজ, লেখার খবর ব্যবস্থা করে থাকেন। এবং আপনি যে কাজগুলি করবেন সেগুলো বিভিন্ন সাইটে প্রকাশিত হয়ে থাকবে। তারপর আবেদনকারীরা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেসব বিষয় গুলো জানতে পারবে।
Cwork মোবাইল অ্যাপ টি তে কোন ওয়েবসাইটের কপি পোস্ট গ্রহণযোগ্য করেন না। Cwork মোবাইল অ্যাপটিতে কাজ করা অনেকটা সহজ। আপনি লেখার অনুমোদন পেয়ে গেলে Cwork মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। এবং যারা বসে না থেকে বাড়তি ইনকাম করতে চাই তাদের জন্য এই অ্যাপটি ভালো।
অ্যাপসের মাধ্যমে কাজ করে টাকা ইনকাম
বর্তমান সময়ে অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার সহজ একটি মাধ্যম। আপনি একটি স্মার্ট ফোন থেকে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে প্রতিদিন ১০০ থেকে ১০০০ টাকা অ্যাপসের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। এবং মাস শেষে দেখা যাচ্ছে আপনি ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। তাহলে চলুন কি কি সেই অ্যাপস সে সম্পর্কে জানব।
- গ্র্যামথন মোবাইল অ্যাপস
- ফুড পান্ডা মোবাইল অ্যাপস
- উবার ড্রাইভার মোবাইল অ্যাপস
- কায়দা মোবাইল অ্যাপস
- ফ্যান ফাইট মোবাইল অ্যাপস
- পাঠাও মোবাইল অ্যাপস
- চাকরি মোবাইল অ্যাপস
- নগদ মোবাইল অ্যাপস
- বিকাশ মোবাইল অ্যাপস
- দারাজ মোবাইল অ্যাপস
- পকেট লেক মোবাইল অ্যাপস
- লুডো সার্কেল মোবাইল অ্যাপস
- অ্যাড মব মোবাইল অ্যাপস
- সে ওয়ার্ক মোবাইল অ্যাপস,ইত্যাদি।
আপনি চাইলে উপরোক্ত মোবাইল অ্যাপস এর মাধ্যমে প্রতিদিন ১ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। এবং বিকাশ, রকেট,নগদ মাধ্যমে আপনার কাঙ্খিত টাকাগুলো উত্তোলন করতে পারবেন। এবং আপনি কাজটি করে সফলতা অর্জন করতে পারবেন। তাই দেরি না করে উপরোক্ত মোবাইল এপসের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা শুরু করেন।এবং সফলতা অর্জন করেন।
বিকাশ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম
বিকাশ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। অধিকাংশ লোকেরাই বিকাশ অ্যাপটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু বিকাশ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। প্রতি মাসে ঘরে বসে আয় ১৫০০০-২০০০০ টাকা।সেই বিষয়ে অধিকাংশ লোকেরাই জানে না। তাহলে চলুন বিকাশ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় বিস্তারিত জানবো।
বাংলাদেশের শীর্ষ ডিজিটাল ওয়ালেট হলো বিকাশ। কিন্তু যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তারা প্রায় বিকাশ সম্পর্কে অবগত আছেন। বিকাশ মোবাইল অ্যাপে একটি রেফারেল প্রোগ্রাম চালু করেছে। আপনি চাইলে রেফারেল কোডটি দিয়ে টাকা আয় করতে পারেন। আপনার প্রতিটি রেফারেল করলে ২০ টাকা ইনকাম করতে পারেন।
বিকাশ মোবাইল অ্যাপে রেফারেল করা ব্যক্তি প্রতিটি রেফারেলে ২০ টাকা করে বোনাস পাবে। আপনি যদি বিকাশ মোবাইল অ্যাপ এ রেফারেল করে টাকাই করতে চান তাহলে গুগল প্লে স্টোর থেকে বিকাশ মোবাইল অ্যাপটি ইনস্টল করে নিতে হবে। এবং ইনস্টল করার পরে আপনার বিকাশ একাউন্টটি লগ ইন করে নিতে হবে।
বিকাশ মোবাইল অ্যাপ এ লগ ইন করার পর ডান দিকে উপরে কোনায় বিকাশ আইকনে ক্লিক করতে হবে। আপনি চাইলে সেখান থেকে রেফার এ ফ্রেন্ড অপশনে গিয়ে বিস্তারিত আরো তথ্য দেখতে পাবেন। আপনি চাইলে উপরোক্ত বর্ণনা অনুযায়ী বিকাশ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ কি ভাবে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় করা যায়
অনলাইন কোর্স তৈরি করে টাকা ইনকাম
অনলাইনে কোর্স তৈরি করে টাকা ইনকাম করা ভালো একটি মাধ্যম। আপনি যদি অনলাইনের কোন প্ল্যাটফর্মের কোর্স তৈরি করে ভিডিও করে সেটি অনলাইন মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিক্রয় করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে অনেকগুলো প্ল্যাটফর্মের ফুল কোর্সের ওপর মানুষের চাহিদা বাড়ছে। এতে করে আপনিও চেষ্টা করতে পারেন।
অধিকাংশ মানুষের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কোর্সে করার মত বাড়তি সময় থাকে না। তাই অনলাইন কোর্সের ওপর চাহিদা অনেক বেশি রয়েছে। এতে করে সময়ও অপচয় কম হয়ে থাকে। যার কারণে অনলাইন কোর্সের ওপর চাহিদা বাড়তে থাকছে। অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে বাংলাদেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত করতে পারতেছি।
অনলাইন কোর্সের ভিডিও তৈরি করে সেটি অনলাইন মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করতে চাইলে আপনিও কোন একটি প্লাটফর্মে অপর ভিত্তি করে কোর্সের ভিডিও তৈরি করে সেটার মাধ্যমে করতে পারবেন। এবং ভিডিও কোর্সের মাধ্যমে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার যাই। তাই আপনিও কোর্সের ভিডিও তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন।
daraz মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা আয়
daraz মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। অধিকাংশ মানুষেরাই জানে না যে দারাজ অ্যাপ এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অনলাইন শপিং সাইট হলো দারাজ। দারাজ অ্যাপ থেকে আপনি প্রায় সকল পণ্য কিনতে পারবেন। ছাত্র জীবনে অনলাইনে উপার্জন করার উপায়
বাংলাদেশের সেরা মোবাইল অ্যাপটি হলো দারাজ। আপনি চাইলে daraz মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। দারাজ থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য দুটি দিক রয়েছে -দারাজ কৃতপক্ষ পণ্য বিক্রি করে এবং তাদের অনুমোদিত যে প্রোগ্রামগুলো রয়েছে সেখানে যোগদানের মাধ্যমে।
আপনি একজন ব্যবসায়ী হয়ে দারাজ মোবাইল অ্যাপে যোগ দিতে পারেন। এবং বাংলাদেশে প্রায় ৭,০০০,০০০+ গ্রাহকদের কাছে আপনি আপনার পণ্যটি বিক্রি করতে পারবেন। নিবন্ধন করুন, আপনার যে পণ্যতালিকা আছে তা যুক্ত করুন।এরপর থেকে আপনি আপনার পণ্যটি বিক্রি করতে পারবেন।
আপনি চাইলে daraz মোবাইলে অ্যাপ এর সাথে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হিসেবে কাজ করতে পারবেন। দারাজ এফিলেট মার্কেটিং বলতে দারাজ মোবাইল অ্যাপ এর পণ্যটি পচার প্রচারণা করে এবং সেই পণ্যটি গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করার সময় আপনার রেফার কোড দিলে আপনি নির্দিষ্ট একটি কমিশন পাবেন। এইভাবে আপনি daraz মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করা যায়
অনলাইনে খুব দ্রুততম আয় করার মাধ্যমটি হল ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়। আপনি চাইলে ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। দিন দিন অধিকাংশ মানুষেরাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর নির্ভরশীল হচ্ছে। কেননা ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে অনেক ধরনের ইনকাম করা যাচ্ছে। এবং সেরা ২০টি টিপিস অনলাইন প্লাটফর্মের মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং করে বেকারত্ব দূর হচ্ছে।
আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চান। তাহলে আপনাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার করি। সেটি হল ডিজিটাল মার্কেটিং করে ব্লগিং ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যা অনলাইন জগতের সেরা প্ল্যাটফর্ম। আপনি চাইলে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন।
আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আয় করার মাধ্যমে আপনি স্বাবলম্বী হওয়ার পরে নিচে একজন উদ্যোক্তা হয়ে যাবেন। এতে করে আপনি চাইলে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবেন। এবং আস্তে আস্তে আপনি একজন সফল উদ্যোক্তা হবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে অনায়াসে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন।
ছাত্র জীবনে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করার কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর দেখুন
প্রশ্নঃ ছাত্র জীবনে কিভাবে ঘরে বসে টাকা আয় করা যায়?
উত্তরঃ
- ইউটিউব
- ফেসবুক
- ফ্রিল্যান্সিং
- গুগল এডসেন্স
- আর্টিকেল রাইটার
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ ছাত্র অবস্থায় কিভাবে ইন্টারনেট থেকে আয় করা যায়?
উত্তরঃ আপনাকে অনলাইন এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে সহায়তা করবে সাইটগুলো হলো প্রশাসনিক কাজ,ভার্চুয়াল সহকারি কাজ, কায়িক শ্রম,ডেটা এন্ট্রি ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইনে ফ্রি ইনকাম কিভাবে করা যায়?
উত্তরঃ অনলাইনে ওয়েবসাইটগুলো হলো Opinion Outpost,Open Opinion, Survey Junkie, Swagbucks ইত্যাদি। এগুলো ওয়েবসাইট দিয়ে সদস্যরা সারা বছরে কয়েকশ থেকে কয়েক হাজার ডলার ইনকাম করতে পারে।
প্রশ্নঃ শিক্ষার্থীদের আয়ের উৎস কি?
উত্তরঃ শিক্ষার্থীদের ইনকামের দুটি প্রধান উৎস হলো ফ্রিল্যান্সিং ও টিউশনি
প্রশ্নঃ স্টুডেন্ট অবস্থায় কিভাবে বাড়তি ইনকাম করা যায়?
উত্তরঃ ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে ছাত্র অবস্থায় বাড়তি ইনকাম করার সহায়তা করে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের খুবই জনপ্রিয়তা রয়েছে। এর মাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠন করা যায়।
প্রশ্নঃ ছাত্র অবস্থায় কি ভাবে অ্যাপসের মাধ্যমে ফ্রি ইনকাম করা যায়?
উত্তরঃ জ্বি হ্যাঁ, অবশ্যই অ্যাপসের মাধ্যমে ফ্রি ইনকাম করা যায়। নিম্নেতা কয়েকটি অ্যাপস উল্লেখ করা হলো। যথাঃ
- লুডো সার্কেল অ্যাপস
- ফেন ফাইট অ্যাপস
- নগদ অ্যাপস
- বিকাশ অ্যাপস
- সে ওয়ার্ক অ্যাপস
- গ্রামথন অ্যাপস, ইত্যাদি।
iFarmer (বিনিয়োগ অ্যাপ) এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করুন
iFatmer (বিনিয়োগ অ্যাপের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। যেহেতু বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হল কৃষি ক্ষেত থেকে। প্রযুক্তি ও সম্পদের অভাবের কারণে কৃষকরা তাদের কঠিন পরিশ্রমের ফল পর্যাপ্ত পরিমাণ পায় না। iFarmer এটি একটি অনন্য উদ্যোগ ভূমিকা পালন করছে।
iFarmer এই অ্যাপটি কৃষকদের পণ্যের জন্য উপযুক্ত বাজার খুঁজে পেতে সাহায্য করে।এতে করে কৃষকদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এবং কৃষকরা পর্নের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে। এতে করে কৃষকরা লাভবান হচ্ছে এবং ওদের পরিশ্রমের ফল পাচ্ছে।
আপনি কি ভাবছেন যে iFarmer থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন। আপনি কৃষকদের কাছ থেকে তাদের সম্পদ ক্রয় করুন। এবং আপনি তাদের উদ্যোক্তা হয়ে চাষাবাদ শুরু করুন। এবং কৃষকরা যে ফসল বিক্রি করবে তার থেকে আপনার লাভের একটি নির্দিষ্ট অংশ প্রদান করবে।
এবং আপনি আপনার বিনিয়োগ থেকে অধিক পরিমাণ মুনাফা অর্জন করতে পারবেন। iFarmer এই প্লাটফর্মে প্রায় বর্তমানে ৫০০০+নিমন্দিত কৃষজ্ঞণ রয়েছে। এই অ্যাপটি ব্যবহার করার ফলে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এবং অন্যদেরকেও অর্থ উপার্জন করতে সাহায্য করতে পারবেন।
ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে টাকা ইনকাম
ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে টাকা ইনকাম করা সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট। বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইট ডেভলপমেন্ট করার মাধ্যমে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি যদি ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট শিখে টাকা ইনকাম করতে চান। হলে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করে।ছাত্র জীবনে অনলাইনে উপার্জন করার উপায় তাহলে চলুন সে বিষয় সম্পর্কে জানব।
ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে সর্বপ্রথম ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। আপনি যদি ওয়েবসাইট তৈরি করতে না পারেন তাহলে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এ কাছে থেকে শিখে নিতে পারেন। বর্তমান সময়ের ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে টাকা ইনকাম করা জনপ্রিয় একটি সাইট।
ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে অল্প সময়ের মধ্যে সফলতা অর্জন করা যায়। তাহলে দেরি না করে আপনিও ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে শুরু করেন। আপনি তাই ডেভেলপমেন্ট তৈরি করার পিছনে যত শ্রম দিবেন তার মাধ্যমে ইনকাম করার সফলতা স্বল্প সময়ের মধ্যে পেয়ে যাবেন। আশা করছি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় বুঝতে পারছেন।
অনলাইনে প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে আয় করুন
বর্তমান জগতে অনলাইনে প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে আয় করার সহজ মাধ্যম। বর্তমানে প্রায় সংখ্যক মানুষের অনলাইনের মাধ্যমে প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে এবং প্রোডাক্ট ক্রয় করে। আপনি চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে খুব সহজে আয় করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইন শপিং অধিকাংশ মানুষেরা করে থাকেন।অনলাইনে স্বল্প দামের মধ্যে ভালো প্রোডাক্ট পেয়ে থাকে।
দেশের এই প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত মার্কেটিং করে প্রোডাক্ট বিক্রয় করা যায়। যদি আপনার একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকে। তাহলে আপনি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট অনলাইন মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিক্রয় করতে পারবেন। এতে করে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রয় বেশি হবে এবং আপনিও লাভবান হবেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এর জন্য অনলাইন মার্কেটিং ভালো।
আপনার যদি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান না থেকে থাকে তাহলেও অনলাইনে প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। এমন অন্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি এখান থেকে কমিশন পাবেন। এজন্য আপনার কোন নিজস্ব প্রোডাক্টের দরকার নেই। অনলাইন মার্কেটিং করার মাধ্যমে আনলিমিটেড ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইন মার্কেটিং এর কারনে অনেক সুবিধা রয়েছে। প্রায় অধিকাংশ মানুষেরাই অনলাইনে নিজ পছন্দ অনুযায়ী প্রোডাক্ট অর্ডার করে থাকেন। এবং স্বল্প মূল্যে প্রোডাক্টটি ঘরে বসেই পেয়ে যাই। তাই অনলাইন মার্কেটিং এর ওপর ব্যাপক সাড়া পড়ে গেছে। আপনি চাইলে আজ থেকেই অনলাইন মার্কেটিং প্রোডাক্ট বিক্রয় করতে পারবেন।
অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা করে ইনকাম
অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা করার মাধ্যমে আয় করা খুবই সহজ। আপনার যদি নির্দিষ্ট কোন প্রোডাক্ট থাকে তাহলে ই-কমার্স এর মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসা করতে পারবেন। অথবা আপনার কাছে কোন একটি প্রোডাক্ট কালেক্ট করে রাখছেন সেই প্রোডাক্ট গুলো অনলাইনের মাধ্যমে ব্যবসা করে ভালো পরিমানে ইনকাম করতে পারবেন।ছাত্র জীবনে অনলাইনে উপার্জন করার উপায়
আপনার যদি অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে থাকে তাহলে আপনি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রোডাক্ট ফেল করতে পারবেন। এতে করে আপনার অনলাইনে ব্যবসা করার ফলে ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। এখন আপনি কি বিষয় নিয়ে সে প্রতিষ্ঠান চালু করবেন সে বিষয় নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে। এ বিষয় নিয়েই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করেন না কেন,অনলাইন ই-কমার্সের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইন ই-কমার্স মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ।আপনি চাইলে ঘরে বসে অনলাইন ই কমার্সের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। এতে করে আপনাকে দোকানপাট করতে হবে না। আপনি চাইলে বেকারত্ব মানুষদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিতে পারবেন। তাই বেকারত্ব দূর হবে এবং আপনার দেশটা প্রতিষ্ঠানের মান উন্নত হতে থাকবে।
নগদ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করুন
মোবাইল এফ এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। তবে অধিকাংশ লোকেই জানেনা যে নগদ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। তাহলে চলুন কিভাবে নগদ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা যায় সে বিষয়গুলো জানব।
নগদ মোবাইল অ্যাপ এটি একটি গুগল প্লে স্টোরে সম্প্রতি চালু করা হয়েছে। আপনার মোবাইল ফোনের গুগল প্লে স্টোরে প্রবেশ করে নগদ মোবাইল অ্যাপটি ইন্সটল করুন। অতঃপর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দিয়ে সাইন ইন করুন।
নগদ মোবাইল অ্যাপ প্রবেশ করে আপনি চাইলে ভিডিও দেখে, বিজ্ঞাপন দেখে, গেমস খেলে, এবং স্পেন গেম খেলে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আপনার একাউন্টে পর্যাপ্ত পরিমাণে টাকা জমা হলে আপনি বিকাশ নাম্বার বা নগদে স্থানান্তর করতে পারেন। প্রতি মাসে ঘরে বসে আয় ১৫০০০-২০০০০ টাকা।
অনুরূপভাবে আপনি আপনার বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন এবং আপনার ফরওয়ার্ডিং কোড ব্যবহার করলে এপ্লিকেশন ইন্সটল করে আপনার পয়েন্ট যুক্ত হবে। এতে করে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি পাবে। এভাবে আপনার নগদ মোবাইল এফ এর মাধ্যমে ইনকাম বৃদ্ধি করতে পারেন।
পেমেন্ট পদ্ধতিঃ
মোবাইল অ্যাপ এ কাজ করছেন অথচ পেমেন্ট পদ্ধতি সম্পর্কে জানেন না। আর পেমেন্ট পদ্ধতি সম্পর্কে না জানার কারণে আপনার কাঙ্খিত অর্থ উত্তোলন করতে পারছেন না। তাহলে চলুন পেমেন্ট পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
- প্রথমত আপনাকে পেমেন্ট সেকশনে প্রবেশ করুন।
- এবং আপনার মান সেট করুন।
- আপনার উপার্জনকৃত অর্থ স্থানান্তর করুন।
উপরোক্ত পদ্ধতিতে আপনি চাইলে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারেন। আপনি অবসর সময় বসে না থেকে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আই উপার্জন করুন। এতে করে আপনার অর্থ একজন বৃদ্ধি পাবে।
আরও পড়ুনঃ হ্যাক হওয়া থেকে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বাঁচান
পাঠাও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা আয় করুন
পাঠাও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা আয় করা সম্ভব। যদি আপনার একটি মোটরসাইকেল থাকে বা কার, তাহলে আপনি এই অ্যাপটি ব্যবহার করে আয় উপার্জন করতে পারবেন। কিন্তু এটি একটি অস্থায়ী কাজ। সুতরাং আপনি এই কাজে যত বেশি পরিশ্রম করবেন ততো আয় করতে পারবেন। তবে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রয়োজন।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
- আপনার অবশ্যই একটি মোটরসাইকেল (বাইক) বা কার থাকতে হবে।
- আপনার মোটরসাইকেল (বাইক) বা কার, এর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস বা লাইসেন্স থাকতে হবে।
- এবং আপনাকে অবশ্যই দক্ষ একজন রাইডার হতে হবে।
নিবন্ধন করার নিয়মঃ
- আপনি যদি একজন রাইডার হতে আগ্রহী হন তাহলে আপনাকে প্রথমেই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দিয়ে নিবন্ধন করতে হবে।
- প্রথমত আপনার মোবাইল ফোনের গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে।
- অ্যাপটি ইন্সটল করার পর সমস্ত প্রয়োজনে ডকুমেন্টেশন দেওয়ার পর সাইন আপ করে সাবমিট করুন।
- সমস্ত ডকুমেন্ট প্রদান করার পর আপনি একজন পাঠাও রাইডার এর সদস্য হয়ে যাবেন।
অবশেষে আপনি পাঠাও রাইডারের সদস্য হওয়ার পর আপনার পরিশ্রমের ওপর নির্ভর করে আই উপার্জন করতে পারেন। আপনার যাত্রীদের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পৌঁছে দিয়ে সাহায্য করবেন। বিনিময়ে পারিশ্রমিক পাবেন এবং আপনি এতে করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠবেন।
চাকরি (Kormo) মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আয়
চাকরি বা Kormo মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টাকা আই উপার্জন করা যায়। কর্ম চাকরি বা কর্ম জব এটি একটি ক্যারিয়ার ভিত্তিক আপ্লিকেশন যার নিয়োগকারী কর্মীদের সাথে সংযুক্ত করা আছে। এই অ্যাপটি হলো আপ টু ডেট তথ্য সহ দেওয়া থাকে। মূলত এই অ্যাপটিতে ডিজিটাল সিভি তৈরি করা থাকে।
কৃতিত্ব, শিক্ষা, ও কর্মজীবীদের আগ্র এবং অভিজ্ঞতা পূরণ করার হয়ে থাকে।প্রতি মাসে ঘরে বসে আয় ১৫০০০-২০০০০ টাকা। আপনি চাইলে অভিজ্ঞতা সাক্ষাৎকারের জন্য সিভি ডাউনলোড করতে পারেন। এবং যে প্রতিষ্ঠানগুলোর চাকরি প্রদান করেন সেই পোস্ট দেখে ব্যবহারকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এবং অ্যাপ ব্যবহারকারীরা আবেদন করতে পারেন।
এতে করে চাকরি করতে যারা আগ্রহী তাদেরকে সাক্ষাৎ করার সময় সূচি অনুমতি দেয়। Kormo মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে যারা চাকরি করতে আগ্রহে তারা সহজে আপডেট পেয়ে থাকেন। এতে করে চাকরিপ্রার্থীদের সহায়তা করে। এই অ্যাপটিতে বিভিন্ন ধরনের ইন্টারভিউ এর প্রস্তুতি ভিডিও টিউটোরিয়াল ব্যাক কেরিয়ার তৈরীর সাহায্য।
এবং চাকরি প্রার্থীর যোগ্যতা প্রমাণ করার জন্য প্রাসঙ্গিক ক্ষেত্রে সার্টিফিকেশন দিয়ে থাকে। অ্যাপটি ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং সমস্ত কাজের লোকেরাই ব্যবহার করতে পারেন। যে প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরি প্রদান করে প্রথমে গুগল দ্বারা যাচাই করা হয়ে থাকে। এবং ভুয়া চাকরির পোস্ট করা যাবে না। এতে করে চাকরিপ্রার্থীদের অ্যাপটি ব্যবহার করে পছন্দ মত চাকরি করতে পারেন।
Kormo চাকরি এই অ্যাপটি বাংলাদেশ সহ আরো কয়েকটি দেশে জুড়ে অংশীদারিত্ব করেছে। যেমন ইন্দোনেশিয়া, ভারত। আপনি চাইলে আপনার কর্মজীবন পরিবর্তন করতে পারেন একটি ব্যবহার করে। এতে করে অল্প সময়ের মধ্যে আপনি আই উপার্জন করতে পারবেন।
টাকা আয় করার সেরা উপায় ২০২৪
বাংলাদেশে সেরা ২০ টি অ্যাপ রয়েছে যার মাধ্যমে ঘরে বসে টাকা আয় করা যাচ্ছে। প্রতি মাসে ঘরে বসে আয় ১৫০০০-২০০০০ টাকা আপনি চাইলে আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন। বাংলাদেশের উল্লেখ যোগ্য সেরা ২০ টি অ্যাপ এই ২০ টি অ্যাপ এবং সেরা ২০টি টিপিস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করি।
- উবার ড্রাইভার মোবাইল Apps
- গেমথন মোবাইল Apps
- ফুডপান্ডা মোবাইল Apps
- কায়দা মোবাইল Apps
- Cointiply৷ মোবাইল Apps
- ফ্যান ফাইট মোবাইল Apps
- চাকরি ( Kormo) মোবাইল Apps
- পাঠাও মোবাইল Apps
- নগদ মোবাইল Apps
- লুডো সার্কেল মোবাইল Apps
- পকেট লিগ মোবাইল Apps
- খেলপ্লে রামি মোবাইল Apps
- Admob মোবাইল Apps
- Swagbucks মোবাইল Apps
- ফিউশনক্যাশ মোবাইল Apps
- CWork মোবাইল Apps
- বিকাশ মোবাইল Apps
- দারাজ মোবাইল Apps
- শেবা বন্ধু মোবাইল Apps
- iFarmer (বিনিয়োগ Apps)
গেমথন মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ইনকাম
গেমথন মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আয় করা যায়। তবে গেমথন মোবাইল অ্যাপটি একটি অনলাইন জুয়া খেলার অ্যাপ। গেম টুর্নামেন্ট চালু করে প্রতিদিন ইনকাম করা যায় এবং এটি আরো সহজ করেছে। মূলত এটি একটি একক ও সহজ অনলাইন গেম প্রতিযোগিতা। সব বয়সির মানুষ গেমটিতে অংশগ্রহণ করতে পারবে।প্রতি মাসে ঘরে বসে আয় ১৫০০০-২০০০০ টাকা।
এবং আপনি যে কোন স্থান থেকে গেমথন মোবাইল অ্যাপটিতে অংশগ্রহণ করে খেলতে পারবেন। আপনি ক্রিকেট, ফুটবল, বাস্কেটবল, উইনো,সলিটায়ার, ৮ পুল বল, ফ্রুট ব্লাস্ট, নাইফ কুল,মনস্টার কার, ব্রিক আউট, যাবিট জাম্প, ফিস হাট, শর্ট গান, ইত্যাদি এবং অনেক ধরনের গেম অংশগ্রহণ করে খেলতে পারবেন।
- প্রতিদিন সর্বোচ্চ পুরস্কার 1.00/1.5 লাখ টাকা
- গেমে আপনার উচ্চ স্কোর হলে টাকা আয় করতে পারবেন।
- একক প্লেয়ার গেম।
- প্রতিদিন 24 ঘন্টা লাইভ করতে পারবেন।
- প্রতিদিন বেতনের টুর্নামেন্ট।
- গেমে শুধুমাত্র আপনার উচ্চ স্কোর গণনা করা হয়ে থাকে।
- টুর্নামেন্ট লাইভ না হওয়া পর্যন্ত সীমাহীন বার খেলতে থাকুন।
- আপনার স্তর উন্নতি করার জন্য খেলতে থাকুন।এবং পদোন্নতি করুন।
- আপনার Paytm ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকলে ব্যাংক একাউন্টের দিয়ে দ্রুত আবেদন করুন।
- এই গেমটি শতভাগ নিরাপদ।
অ্যাফিলিয়েট অ্যাডভার্টাইজিং কীঃ
- প্রোগ্রামের জন্য আপনি আলাদা আইডি খুলতে ভুলবেন না যেনো,কারণ প্রত্যেক এডের জন্য আলাদা আলাদা আইডির প্রয়োজন সেজন্য আপনার আয়ের কাজটি দ্রুত সম্পন্ন হবে। আপনার ফ্যান ফলোয়াররা সুবিধামতো বিজ্ঞাপন খুঁজে নিতে পারবে।
- আপনার এড মানুষ যতবারই দেখবে ততবারই আপনার হবে। এইজন্য আপনাকে এ বিষয়কে প্রাধান্য বেশি দিতে হবে। আপনার অ্যাড কৃত পোস্টে প্রবেশ করলেই আর অ্যাফিলিয়েট এর কোন কিছু কিনলেই আপনার আয় শুরু হয়ে যাবে।
এফিলেট মার্কেটিং কিঃ
- এটি একটি এক ধরনের বিজ্ঞাপন পদ্ধতি, এরকম পদ্ধতিতে বিভিন্ন কোম্পানি গুলো তাদের পণ্য প্রচার প্রচারণার এবং বিক্রয় করার জন্য, সেলিব্রেটি, ব্লগার এবং বিভিন্ন মানুষদের দ্বারা নিয়োগ করে। এবং তারা গ্রাহকদের কাছে তাদের পণ্যগুলো প্রচার প্রচারণা করে। এবং পণ্যগুলো কিনার জন্য সাজেস্ট করে।
- এতে করে যে পণ্যগুলো গ্রাহক ক্রয় করেন, সেলিব্রেটি, ব্লগাররা তাদের কোম্পানির কাছ থেকে পণ্যের দাম অনুযায়ী কমিশন পাই। ফেসবুকে মার্কেটিং করে আয় করার জন্য কয়েকটি অ্যাপ্লিয়ার প্রোগ্রামের নাম নিম্নে দেওয়া হল।
- Impact Affiliates
- Amazon Associates
- Ebay partner Network
- Click Bank
- Fiverr Affiliate Platfrom
ছাত্র জীবনে বিজনেস দাঁড় করিয়ে ইনকাম
ছাত্র অবস্থায় ব্যবসা চালু করে ইনকাম
স্টুডেন্ট থাকা অবস্থায় বেবিসিটিং করে আয়
ছাত্র জীবনে অনলাইন পত্রিকায় লিখে ইনকামঃ
ছাত্র জীবনে অনলাইন পত্রিকায় লিখে ইনকাম করা একটি সহজ মাধ্যম। যা আপনি পড়াশোনা পাশাপাশি অনলাইনে ঘরে বসেই পত্রিকায় লিখে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। বর্তমান সময়ে অনলাইনে নিউজ পোর্টাল করা হয়ে থাকে। তাহলে চলেন সে বিষয়ে সম্পর্কে জানবো।
ছাত্র জীবনে ভিডিও এডিট করে ইনকামঃ
স্টুডেন্টদের রিলেসিং করে অনলাইনে ইনকামঃ
- গ্রাহকের নাম
- গ্রাহকের মোবাইল নাম্বার
- গ্রাহকের স্থায়ী ঠিকানা
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url