কম্পিউটার কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি বিস্তারিত দেখুন
কম্পিউটার কী? এবং কম্পিউটারের সকল তথ্য সম্পর্কে আলোচনা । যেখানে আউটপুট ও ইনপুট দুই ধরনের কাজ হয়ে থাকে।শব্দটি ল্যাটিন শব্দ কম্পিউটার থেকে এসেছে। কম্পিউটারের ইংরেজি অর্থ (to compute) এর বাংলা অর্থ "গণনার জন্য "।
পেইজ সূচিপত্র:কম্পিউটার কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি
- কম্পিউটার কি এবং কম্পিউটার কাকে বলে
- মেইনফ্রেম কম্পিউটার ও তার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলেচনা
- মিনি কম্পিউটার কি এবং মিনি কম্পিউটার বৈশিষ্ট্য
- সুপার কম্পিউটার কি এবং এর বৈশিষ্ট্য সমূহ
- কম্পিউটারে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও অংশ সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত
- কম্পিউটারের প্রসেসিং ডিভাইস সমূহ আলোচনা
- কম্পিউটারের প্রসেসিং সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত
- কম্পিউটারের রাম ও স্টোরিজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
- কম্পিউটারের আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে সমূহ
- শেষ কথা: কম্পিউটার সম্পর্কে সকল তথ্য উপাত্ত
কম্পিউটার কি এবং কম্পিউটার কাকে বলেঃ
কম্পিউটার শব্দটি ল্যাটিন শব্দ কম্পিউটার থেকে এসেছে। কম্পিউটারের ইংরেজি অর্থ (to compute) এর বাংলা অর্থ "গণনার জন্য "। কম্পিউটার শব্দটি ব্যবহৃত হতো এক প্রকার বিশেষ পেশাদার মানুষদের বোঝানোর জন্য সেখান থেকে কম্পিউটার শব্দটি উৎপত্তি হয়। কিন্তু তারা মানব কম্পিউটার ছিলেন।
কম্পিউটার ইংল্যান্ডের বিখ্যাত বিজ্ঞানী ১৮২২ খ্রিস্টাব্দে চার্লস ব্যাবেজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার যন্ত্রটি আবিষ্কার করেন। তাই চার্লস ব্যাবেজ কম্পিউটার আবিষ্কারক বলা হয়। কম্পিউটার হলো একটি ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র বিভিন্ন লজিক্যাল অপারেশন বা এরিথমেটিক স্বয়ংক্রি ভাবে কাজ সম্পন্ন করার জন্য প্রোগ্রাম করা যায়।
কম্পিউটার যন্ত্র দিয়ে ছোট হলেও মিলিয়ন, বিলিয়ন, ট্রিলিয়ন, নিমিষেই হিসাব-নিকাশ করা যায়।বর্তমানে কম্পিউটারটি গবেষণা, পড়ালেখা, কাজ,থেকে মানব জীবনে প্রতিটা ক্ষেত্রেই কম্পিউটারের অবদান রয়েছে।
কম্পিউটারটি অনেক ধরনের প্রকারভেদ হয়ে থাকে তার মধ্যে উল্লেখিত কম্পিউটার কে ৫ ভাগে ভাগ করা যায়
মেইনফ্রেম কম্পিউটার "Mainframe computer"
- সুপার কম্পিউটার " super computer "
- মিনি কম্পিউটার "mini computer "
- মাইক্রো কম্পিউটার বা পিসি " PC "
- ওয়ার্কস্টেশন" workstation "
কম্পিউটারকে কর্মপদ্ধতি বা কর্ম দক্ষতা ভিত্তি করে কম্পিউটার কে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। ডিজিটাল কম্পিউটার , এনাগল কম্পিউটার ও হাইব্রিড কম্পিউটার।
আরও পড়ুনঃ
দৈনন্দিন জীবনযাপনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার
মেইনফ্রেম কম্পিউটার ও তার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা
- মেইন ফ্রেম কম্পিউটারটি হলো বড় বড় প্রতিষ্ঠানে যে কম্পিউটার ব্যবহৃত হয় ডাটা প্রক্রিয়াকরণ এর জন্য কঠিন প্রয়োগিক কাজ করার জন্য শিল্প ও ক্রেতা পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠানের সম্পদ আদান প্রদান প্রক্রিয়াকরণ করা হয়
- মেনফ্রেম কম্পিউটার একই সাথে শত শত লোক ব্যবহার করতে পারবে। মেইনফ্রেম কম্পিউটার অত্যন্ত শক্তিশালী হয়ে থাকে। একই সাথে একাধিক সফটওয়্যার চালানো যায় এবং এটি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সুবিধা পাওয়া যায়। মেইনফ্রেম কম্পিউটার টেলিকম, বা ব্যাংকিং এসব কোম্পানিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
- সাধারণতভাবে মেইনফ্রেম কম্পিউটার প্রচুর পরিমাণে ডাটা প্রসেসিং করতে হয় সেসব ক্ষেত্রে মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। মেইন ফ্রেম কম্পিউটার ১০ লক্ষেরও বেশি একই সাথে ডাটা প্রসেসিং করতে পারে। মেইন ফ্রেম কম্পিউটারের দাম তুলনামূলক বেশি হয়ে থাকে ফলে কাজের শক্তি ও গতি দ্বিগুণ
-
মেইন ফ্রেম কম্পিউটার পৃথিবী বিখ্যাত আইবিএম কোম্পানির দখলে করে রেখেছি।
প্রত্যেক চিপে আছে পাঁচ গিগা হাইট ও ৮ টি কোর।কম্পিউটার ডিপ লার্নিং
এনালাইসিস ২০০ টি কোর ব্যবহৃত হয়ে থাকে
মিনি কম্পিউটার কী? এবং মিনি কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
- মিনি কম্পিউটার বলতে আমরা সাধারণত ছোট কম্পিউটার বুঝি বা মধ্যম সারির কম্পিউটার। মিনি কম্পিউটারটি হলো মাইক্রো কম্পিউটার চেয়ে বড় এবং মেইন ফ্রেম কম্পিউটার যে ছোট। মিনি কম্পিউটারটি প্রতিষ্ঠিত করেন কেনেথ এইচ ওলসেন। তাই তাকে মিনিং কম্পিউটারের জনক বলা হয়
- মিনি কম্পিউটার ১৯৭০ সালেট দিকে ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যবহৃত হয়। মিনি কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করা যায়।মিনি কম্পিউটারে অনেক ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করা যায়। মিনি কম্পিউটার একই সাথে কয়েকজন ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারেন
- মিনি কম্পিউটার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা রয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপার কম্পিউটারটি হলো মিনিং কম্পিউটার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে, হাসপাতাল, ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর ফলে মিনি কম্পিউটার জনপ্রিয় কম্পিউটার হয়ে ওঠে।
- মিনি কম্পিউটারের কিছু অসুবিধা রয়েছে , মেইন ফ্রেম কম্পিউটারের মত নির্ভরযোগ্য ও শক্তিশালী নয় এবং main fame কম্পিউটারের মতো তথ্য সংরক্ষণ করতে পারেনা । মিনি কম্পিউটারের বাজার মূল্য একটু কম থাকার কারণে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ
হ্যাক হওয়া থেকে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বাঁচান
সুপার কম্পিউটার কি এবং এর বৈশিষ্ট্য সমূহঃ
- সুপার কম্পিউটারটি অনেক বড় এবং শক্তিশালী হয়ে থাকে অন্যান্য কম্পিউটারের চেয়ে তুলনামূলক শক্তি বেশি। সর্বোচ্চ গতির কম্পিউটারের মধ্য সুপার কম্পিউটারের নামটি মাথায় চলে আসে। অন্যান্য কম্পিউটারের থেকে সুপার কম্পিউটার গতি এবং শক্তিশালী দিক দিয়ে অনেক বেশি।
- সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অ্যানিমেশনের কাজে, গ্রাফিক ডিজাইনের কাজে বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজে ব্যবহৃত বেশি হয়ে থাকে। সুপার কম্পিউটার এর দাম অনেক বেশি হয়ে থাকে। সুপার কম্পিউটার সাধারণত ইন্সট্রাকশন দেওয়ার জন্য একটি মাত্র কাজ করতে পারে।
- সাধারণত সুপার কম্পিউটার দাম অনেক বেশি এবং কাজের অত্যন্ত গতি বেশি। সুপার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং প্রজেক্টের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপার কম্পিউটারটি হলো ফ্রন্টিয়ার "Frontier " মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম অবস্থায় অবস্থিত আছে।
কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও অংশ সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত
উপরে আমরা কম্পিউটার সম্পর্কিত জেনেছি এখন আমরা কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ সমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো
- আমরা মূলত বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পার্সোনাল কম্পিউটারকেই চিনি তবে পার্সোনাল কম্পিউটার কে দুটি অংশে বিভক্ত করা যায় । যেমন (১) সফটওয়্যার (Sortware) (2) হার্ডওয়ার ( Hardware)। হার্ডওয়ারকে আবার মূলত তিন ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। (১) প্রসেসিং ডিভাইস (২) ইনপুট ডিভাইস (৩) আউটপুট ডিভাইস
- কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইস বলতে মূলত সকল যন্ত্রের সাহায্যে সরাসরি ডাটা প্রবেশ করানো হয়। যেমন কিবোর্ড, মাউস, টাচ প্যাড, গ্রাফিক্স প্যাড ইত্যাদি।
- কিবোর্ড (Keyboard) পার্সোনাল কম্পিউটারের জন্য সাধারণত প্রধান ইনপুট ডিভাইস হলো কিবোর্ড । কিবোর্ড এমন একটি যন্ত্র যার মধ্য অনেক সংখ্যা বিশেষ রয়েছে। কিবোর্ডের "কি" চাপলেই প্রোগ্রাম করা বর্ণটি ইনপুট হয়ে যায়।
- মাউথ এমন একটি ডিভাইস যা আমাদের কাছে ইঁদুর নামে পরিচিত। মাউসের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটার মনিটরের কাসর সিলেকশন সব ধরনের কাজ করতে পারবেন। টাচ প্যাড মাউসের একই কাজ করার জন্য টাচ প্যাড বানানে হয়। টাচ প্যাড এর মধ্যেই আঙ্গুলের সাহায্যে নড়াচড়া করতে পারবেন।
কম্পিউটারে প্রসেসিং ডিভাইস সমূহ বিস্তারিত আলোচনাঃ
প্রসেসিং ডিভাইস এরমধ্য সাধারণত কম্পিউটারের প্রধান অংশ। প্রসেসিং ডিভাইস এসব অংশসমূহের মাধ্যমে কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম সম্পাদন করা যায়।মাদারবোর্ড সব ধরনের কম্পিউটারের প্রধান সার্কিট বোর্ড। মাদারবোর্ডের সাহায্যে কম্পিউটারের সকল প্রসেসিং ডিভাইস সাহায্যে একে অপরের সাথে সংযুক্ত হয়ে কাজ করে।
- চিপসেট " Chipset "
- সিপিইউ সকেট " Cpu socket"
- রাম সল্ট "Ram slot"
- পিসিআই "ই" ১ সল্ট "pcle 1 slot"
- পিসিআই "ই"১৬ "pcle 16 slot
- সাটা পোটর্স " sata ports"
- এম,২ কানেক্টর " m.2 connector "
- ফ্লট প্যানেল কানেক্টর " front panel connectot "
- ইউএসবি 3.1 হেডার (usb 3.1 header)
- ইউএসবি ২ হেডার " usb 2 header" ইত্যাদি।
কম্পিউটারের প্রসেসর সমূহ সম্পর্কিত বিস্তারিত
- প্রসেসরকে কম্পিউটারে মস্তিষ্ক বলা হয়ে থাকে। তবে প্রসেসর কয়েক ধরনের হয়ে থাকে, কিন্তু ব্যক্তিগত কম্পিউটার এর ক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে সিলিকনের তৈরি একটি চিপ তা মাদারবোর্ডে বসে কম্পিউটারের সকল হিসাব নিকাশ কাজ করতে পারে।
- তবে বর্তমানে বিশ্বের ব্যক্তিগত কম্পিউটারের জন্য ৩ টি মাত্র প্রতিষ্ঠান প্রসেসর বানাতে পারছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো (১) অ্যাপল (Apple) (২) এএমডি ( Amd) (৩) ইন্টেল (Intel)
- অ্যাপল কোম্পানিকে প্রায় সব মানুষেরাই চিনেন। অ্যাপলের ব্যক্তিগত কম্পিউটার বা ওয়াকস্টেশন কম্পিউটার আছে এবং বাংলাদেশের মধ্য আইফোনের জন্য বেশি পরিচিত।
- এ এম ডি কে প্রসেসরকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না কিন্তু ২০১৭ সালের মার্চ মাসে পিছিয়ে থাকা এএমডি রাইজেন সিরিজের প্রসেসরটি বাজারে এনেছেন। তবে রাইজেন সিরিজের প্রসেসরটি বছর দুয়েক পর মার্কেটপ্লেসে সফলতা অর্জন করেন ২০১৯ সালে জুলাই মাসে ৩০০০ সিরিজের প্রসেসর ব্যাপক হার প্রচলিত হয়।
কম্পিউটারের র্যাম ও স্টোরিজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
- র্যাম এর পূর্ণরূপ হলো (Random Access Memory) র্যাম ডাটা সংরক্ষণ করে থাকে। প্রায় অধিকাংশ মানুষ ব্যক্তিগত কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য ram ব্যবহার করে থাকে। র্যাম সাধারণ বিভিন্ন ডাটা তথ্য উপাত্ত সংরক্ষণ করে রাখা যায়। এবং যেকোনো সময় ram এর যে সকল তথ্য উপাত্ত অন্য কম্পিউটার স্থানান্তর করা যায়।
- কম্পিউটারে বিভিন্ন তথ্য বা ডাটা সংরক্ষণের জন্য রাখা হয় সেটিকে স্টোরিজ বলা হয়। ব্যক্তিগত কম্পিউটারের স্টোরেজ প্রধানত দুই ধরনের ব্যবহার হয়ে থাকে। (১) এইচডিডি হার্ড ডিক্স ড্রাইভ "Hard Disc Drive " (২) ও এসএসডি হার্ডডিক্স - সলিড স্টেট ড্রাইভ (Solid State Drive)
- প্রায় সকলের কাছেই হার্ডডিস্ক ড্রাইভ পরিচিত। এটিতে মূলত ডাটা সংরক্ষণ করে রাখা হয়। হার্ডডিস্ক ড্রাইভে এলোমেলিয়াম বা গ্লাসের মতো সিডি বস্তু পদার্থ দ্বারা আকৃত থাকে। হার্ডডিস্ক ড্রাইভে ৫০০ জিবি থেকে ১ টেরাবাইট ১০ টেরাবাইট, সর্বোচ্চ ২২ টেরাবাইট ধারণ ক্ষমতা হয়ে থাকে।
- সলিড স্টেট ড্রাইভ এসএসডি নামে পরিচিত। ইহা এক প্রকার স্টোরেজ ডিভাইস। এসএসডি তে কয়েক ধরনের মেমোরি চিপ বা ফ্ল্যাশ মেমোরি নামে বেশি পরিচিত। হার্ডডিস্ক ড্রাইভের চেয়ে এসএসডি হার্ডডিস্ক তুলনামূলক দাম বেশি।
কম্পিউটারের আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কিত সমূহ
- স্কিন বা মনিটর যে কোনো কম্পিউটারের আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মনিটর ব্যবহার করা হয়। মনিটরের সাথে মাদারবোর্ড বা গ্রাফিক্স কার্ড এর সাথে এসএসডি বা এইচএসডি হার্ডডিস্ক যুক্ত করা থাকে। এ সকল মাধ্যমে প্রসেসিং ডিভাইস থেকে আউটপুট কাজগুলো সম্পন্ন প্রদর্শন করে থাকে
শেষ কথা: কম্পিউটার সম্পর্কে সকল তথ্য উপাত্ত
বন্ধুরা, আজকে আপনাদের সাথে কম্পিউটার সম্পর্কিত সকল তথ্য উপাত্ত সম্পর্কে আলোচনা করেছি। কম্পিউটার কাকে বলে কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশবিশেষ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে পোষ্টের মাধ্যমে পড়েছেন
আশা করছি আমাদের এই পোস্ট পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। কম্পিউটারের এবং বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সম্পর্কে জেনেছেন এবং বুঝেছেন। আপনার জানা-অজানা কম্পিউটার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এবং আরো তথ্য সম্পর্কে জানার জন্য কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এবং আমাদের এই পোস্টটি এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য ধন্যবাদ.......!!!
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url